বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:৩০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি: চূড়ান্ত সুপারিশ পেলেন ২৭ হাজার ৭৪ প্রার্থী রাজাপুরে কর্দমাক্ত কাচা রাস্তা পাকা করণের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন কাঠালিয়ায় বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সাথে ইউএনওর মতবিনিময় কাঠালিয়ায় খাল থেকে অজ্ঞাত নারীর ভাসমান লাঁ’শ উদ্ধার কাঠালিয়া উপজেলার বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক কাঠালিয়ায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প কাঠালিয়ায় জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবসে র‌্যালী ও আলোচনা সভা কাঠালিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও এর মতবিনিময় কাঠালিয়ায় সকল দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মতবিনিময় সভা ঝালকাঠিতে ১৩ টি প্রাতিষ্ঠানিক জলাশয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা অবমুক্ত
কাঠালিয়ায় পূর্ণিমার জোয়ারে পানি বৃদ্ধিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

কাঠালিয়ায় পূর্ণিমার জোয়ারে পানি বৃদ্ধিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

বার্তা ডেস্ক:

পূর্ণিমা ও নিম্নচাপের প্রভাবে জোয়ারে পানি বৃদ্ধিতে ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে পুকুর, মাছের ঘের ও আমনের বীজতলা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, জোয়ারের উচ্চতা বৃদ্ধি পাওয়ায় উপজেলার আমুয়া, জয়খালী, হেতালবুনিয়া, চিংড়াখালী, কাঠালিয়া, দক্ষিণ আউরা, পশ্চিম আউরা, বড় কাঠালিয়া, কচুয়া, রগুয়ার চর, রগুয়ার দরিচর, আওরাবুনিয়া ও জাঙ্গালিয়াসহ ১২টির অধিক গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে প্লাবিত হয়েছে।

আওরাবুনিয়া গ্রামের বাসিন্দা মো. মাইনুল হোসেন বলেন, জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ফসলের ক্ষেত ও বাড়ির আঙ্গিনাও পানিতে তলিয়ে গেছে। পুকুরের মাছ ভেসে গেছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, বিষখালী নদীর তীরে স্থায়ী কোন ভেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেলেই নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়। বিষখালী নদীর তীরে যে মাটির বাঁধটি রয়েছে তা ঘুর্ণিঝড় আম্ফানে বিভিন্ন স্থান ভেঙে গেছে। যে কারণে খুব সহজে জোয়ারের পানি ঢুকে পরে নিচু এলাকায়।

আমুয়া ইউপি চেয়ারম্যান মো. আমিরুল ইসলাম জানান, বিষখালী নদীতে স্থায়ী ভেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেলেই আমুয়ার অনেক গ্রামের নি¤œাঞ্চল প্লাবিত হয়। ফসলের জমিতে পানি আটকে আমনের ক্ষতি হয়। পুকুর ও মাছের ঘের তলিয়ে স্থানীয় লোকজনের মাছ ভেসে যায়। পানি উন্নয়ন বোর্ডে আওতায় বিষখালী নদীর পাড়ে স্থায়ী ও টেকসই ভেড়িবাঁধ নির্মান না করা হলে রাস্তাঘাট ও ফসলের ক্ষতি রক্ষা করা সম্ভব নয়।

উপজেলা কৃষি অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম জানান, বিষখালী নদীতে ভেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারে পানি বৃদ্ধি পেয়ে ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়। বর্তমানে পূর্ণিমা ও নি¤œচাপের প্রভাবে জোয়ারের পানি বৃদ্ধিতে আমন বীজতলা তলিয়ে গেছে। তবে নদীতে বাটা হলে পানি নেমে যাওয়ায় কৃষকরা কিছুটা রক্ষা পাবে।

 

 

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন







All rights reserved@KathaliaBarta 2023
Design By Rana