বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:২৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি: চূড়ান্ত সুপারিশ পেলেন ২৭ হাজার ৭৪ প্রার্থী রাজাপুরে কর্দমাক্ত কাচা রাস্তা পাকা করণের দাবীতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন কাঠালিয়ায় বীরমুক্তিযোদ্ধাদের সাথে ইউএনওর মতবিনিময় কাঠালিয়ায় খাল থেকে অজ্ঞাত নারীর ভাসমান লাঁ’শ উদ্ধার কাঠালিয়া উপজেলার বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন জেলা প্রশাসক কাঠালিয়ায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প কাঠালিয়ায় জাতীয় স্থানীয় সরকার দিবসে র‌্যালী ও আলোচনা সভা কাঠালিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও এর মতবিনিময় কাঠালিয়ায় সকল দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে নবাগত উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মতবিনিময় সভা ঝালকাঠিতে ১৩ টি প্রাতিষ্ঠানিক জলাশয়ে বিভিন্ন প্রজাতির মাছের পোনা অবমুক্ত
কাঠালিয়ায় চরের মাটি কেটে ইটভাটায় ব্যবহারের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

কাঠালিয়ায় চরের মাটি কেটে ইটভাটায় ব্যবহারের প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

বার্তা ডেস্ক:

ঝালকাঠির কাঠালিয়ায় বিষখালী নদী ও খালের চরের মাটি কেটে ইট ভাটায় ব্যবহার ইট কাটার প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে এলাকাবাসী। রোববার বিকেলে উপজেলার সদরের বড় কাঠালিয়া খালের তীরে এ অবস্থান কর্মসূচি পালিত হয়। এসময় এলাকাবাসী জানান, স্থানীয় ত্বহা ব্রিকস ফিল্ডের মালিকপক্ষ দীর্ঘদিন ধরে বিষখালী নদী চর ও কচুয়া খাল থেকে বড় কাঠালিয়া খালের মধ্যবর্তী এলাকার চরের মাটি কেটে ইট তৈরি করছেন। অব্যাহতভাবে চরের মাটি কাটার কারণে রাস্তা দেবে ও ভেঙ্গে খালে বিলীন হচ্ছে এবং নদী ভাংঙনের প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে।

স্থানীয়রা এ ব্যাপারে বারবার অনুরোধ ও বাঁধা প্রদান করা সত্বেও কোন কর্ণপাত করছেন না ভাটা কর্তৃপক্ষ। বিষখালী নদী ও বড় কাঠালিয়া খালের ভাঙ্গন রোধে অবৈধ ভাবে চরের মাটি কাটা বন্ধ করার জোর দাবি জানানো হয়।

এলাকাবাসী এর প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদারের কাছে গণস্বাক্ষরসহ লিখিত দিয়েছেন।

বড় কাঠালিয়া এলাকার মো. আনোয়ার হোসেন, মো. আলী হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান, হামেদ মোল্লাসহ ৪৭জনের গণস্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগে জানাযায়, কচুয়া খাল থেকে বড় কাঠালিয়া খালের মধ্যবর্তী নদীর চরের মাটি কেটে নিচ্ছে বড় কাঠালিয়া ত্বহা ব্রিকস ফিল্ডের মালিক মো. এনামুল। অনেকবার গ্রামবাসী নিষেধ করলেও তারা মাটি কাটা বন্ধ করেনি। মাটি কাটা বন্ধ না করে উল্টো যারা বাধা দিয়েছে তাদেরকে নানা ভাবে হুমকী দিচ্ছে। চরের মাটি কাটার ফলে চর বিলিন হয়ে নদী ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে।

তবে ভাটার মালিক মো. এনামুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার ভাটার জন্য নদী ও খালের চরের মাটি কখনো কাটা হয়নি, আমার ক্রয়কৃত জমির মাটিই কেটে ভাটায় ব্যবহার করছি।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুফল চন্দ্র গোলদার বলেন, আমি ভাটা মালিককে ডেকে চর থেকে মাটি না কাটার জন্য কঠোরভাবে শতর্ক করে দিয়েছি। এরপরও যদি সরকারি চরের মাটি কাটে তাহলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

 

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন







All rights reserved@KathaliaBarta 2023
Design By Rana