ডেস্ক নিউজ:

একজন সৎ নিষ্ঠাবান ও সফল উপজেলা চেয়ারম্যান খান আরিফুর রহমান । অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত তিনি।
তিনি, তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্ত বায়নের জন্য ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু এমপির নির্দেশনায় কাজ করে যাচ্ছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আমির হোসেন আমু এমপির মহোদয়ের হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ঝালকাঠির গরীব দুঃখী মানুষের সেবার জন্য পাশে থেকে কাজ করছেন।
উপজেলা পরিষদ থেকে কোন বেতন ভাতা না নিয়ে আলোচিত হয়েছেন। গরীব অসহায় মানুষে চিকিৎসার জন্য হালিমা খাতুন নামে দুটি ফ্রি এ্যাম্বুলেন্স দিয়েছেন।যা অসহায় রোগীদের সেবা কাজে নিয়োজিত আছে। রোগীদের কোন প্রকার অর্থ ছাড়া ঝালকাঠি সদর হাসপাতাল ও বরিশাল শেরে ই বাংলা মেডিকেলে চিকিৎসা নেয়ার জন্য দিন রাত রোগীদের নেয়া হয়।

দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্ত প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে। রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় দলের ও নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন।

তার সাথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আমির হোসেন আমু এমপির এবং দলের ভাবমূর্তির উজ্জ্বল হয়েছে। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত সৎ ও সময়নিষ্ঠ সদা হাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোনো অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়। কাজ করছেন নৌকার জন্য। সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য।
এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। সকল দুঃখ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।
ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন। নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেয়া প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপিয় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেনীর মানুষের অস্তরে স্থান করে নিয়েছেন।
ঝালকাঠি উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি খান আরিফুর রহমান রাজনীতির সাথে আছেন, একজন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক উপজেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের ভালবাসায় তিনি আজ সফল একজন উপজেলা চেয়ারম্যান।
মেধা,কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে উপজেলাবাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। মানুষের ভালোবাসায় খান আরিফুর রহমান ঝালকাঠিতে জেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী।

এ ব্যাপারে মুঠো ফোনে তার সাথে যোগাযোগ করা হলে,মনোনয়ন প্রত্যাশী হবার বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেন এবং বলেন,"জাতির জনক বঙ্গবন্ধু'র সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং দক্ষিণ বাংলার উন্নয়নের রুপকার ঝালকাঠির মাননীয় এম পি মহোদয় দল থেকে মনোনয়ন দিলে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে ঝালকাঠির গরীব দুঃখী মানুষের সেবার জন্য পাশে থেকে কাজ করবো।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং দক্ষিণ বাংলার উন্নয়নের রুপকার ঝালকাঠির মাননীয় এম পি মহোদয়ের হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে কাজ করছি।

চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে উপজেলার সর্বস্তরে উন্নয়ন করে যাচ্ছেন। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।
তিনি এ পর্যন্ত সদরে ১০টি ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তর উন্নয়ন, স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ, সংস্কার করে গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন।
এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন করোনা পরিস্থিতিতে কথা না ভেবে তার প্রিয় উপজেলাবাসীর জন্য দিন রাত নিরলস ভাবে পরিশ্রম করে চলেছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবদানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতার সাথে সফলভাবে করেছেন যা এখনও চলমান আছে।
আগামী দিনেও সততা ও কর্মদক্ষতার সাথে সরকারে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন এমনটাই প্রত্যাশা ঝালকাঠি বাসী সকলের।